বাচ্চাদের জন্য ঘি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
বাচ্চাদের জন্য ঘি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন কিন্তু খুঁজে পাচ্ছেন না। চিন্তার কোন কারণ নেই আমার আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি সকল তথ্য জানতে পারবেন। এখানে রূপচর্চায় ঘি এর ব্যবহার সম্পর্কেও আলোচনা করা হয়েছে।আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন আশা করি আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।
শুধুমাত্র বাচ্চাদের জন্য ঘি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে লেখা নেই এর পাশাপাশি খাঁটি ঘি চেনার উপায়, ঘি খেলে কি মোটা হয়, কোন কোম্পানির ঘি ভালো, সকালে ঘি খাওয়ার উপকারিতা সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
ভূমিকা
ঘি আমাদের শরীরের জন্য উপকারী উপাদান। এটি আমাদের দেহে শক্তি প্রদান করে। ঘি তে ক্যালসিয়াম থাকে যা আমাদের দেহের হাড় শক্ত ও মজবুত করে। বাচ্চাদের প্রতিদিন ঘি খাওয়ালে তাদের মানসিক বিকাশ ঘটে সুষ্ঠভাবে। তবে ঘি খাওয়ার একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ রয়েছে। অতিরিক্ত ঘি খেলে তা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হয়। ঘি আমাদের দেহের ওজন যেমন নিয়ন্ত্রণ করে তেমনি অতিরিক্ত ঘি খাওয়া আমাদের স্বাস্থের জন্য হুমকিস্বরূপ। তাই আমাদের পরিমাণ মতো ঘি খেতে হবে।
বাচ্চাদের কি ঘি খাওয়ানো উচিত
অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে বাচ্চাদের কি ঘি খাওয়ানো উচিত। তাদের আমি বলব বাচ্চাদের অবশ্যই ঘি খাওয়ানো উচিত। ঘিতে ভিটামিন এ, ডি, ই ওকে রয়েছে যা শিশুদের শারিরীক বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। যে কোন দুগ্ধজাত খাবারই শিশুদের জন্য উপকারী। মায়ের বুকের দুধ ছাড়ানোর পর শিশুদের দুগ্ধজাত খাবার খাওয়ালে তা শিশুদের শরীরের জন্য ভালো।
ঘিতে ভিটামিন এ থাকে যা ত্বক, দৃষ্টিশক্তি ও জীবনী শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। দুগ্ধজাত খাবারে পর্যাপ্ত পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে যা শিশুর বৃদ্ধিতে সহকারে করে। সাধারণত একটি বাচ্চার ৬ মাস পূর্ণ হওয়ার পর থেকে তাকে ঘি খাওয়ানো যাবে। চাল ডালের খিচুড়ির সাথে এক চামচ ঘি মিশিয়ে প্রতিদিন বাচ্চাকে খাওয়াতে পারেন।
এছাড়া শিশুর চটকানো আলুর সবজিতে ঘি মিশিয়ে শিশুকে খাওয়াতে পারেন। ঘি শিশুর হজম শক্তি বৃদ্ধি করে তাই আমি বলব বাচ্চাদের প্রতিদিন পরিমাণমতো ঘি খাওয়ানো উচিত।
বাচ্চাদের ঘি খাওয়ানোর উপকারিতা
ঘি পুষ্টির একটি ভালো উৎস। শিশুদের ডায়েটে ঘি অন্তর্ভুক্ত করা হলে তা শিশুদের জন্য খুবই উপকারী। গবেষণায় দেখা গেছে, ঘি খারাপ কোলেস্ট্ররল এর মাত্রাকে হ্রাস করে। ঘি ক্যালরিতে ভরপুর যা শিশুদের বুকের দুধ খাওয়ানো ছাড়ার পর ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে কখন থেকে শিশুদের খাবারের ঘি যোগ করা যাবে।
ঘি শিশুর ৬ মাস হওয়ার পর থেকে খাবারের যোগ করা যাবে। ঘি শিশুর বৃদ্ধি এবং উন্নয়নের জন্য খুবই উপকারী। তবে প্রতিদিন সীমিত পরিমানে ঘি খাওয়ানো উচিত। অতিরিক্ত ঘি খেলে হজমের সমস্যা, ক্ষুদা কমানো এবং অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি পায়। ঘি সীমিত পরিমানে খাওয়ানো হলে শিশুদের জন্য তা খুব উপকারি হতে পারে।
ঘি স্বাস্থকর ফ্যাট এবং ক্যালোরিকে পরিপূর্ণ হওয়ায় মায়ের দুধ বন্ধ করার পর এটি শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। ঘিতে ভিটামিন কে থাকে যা শরীরে ক্যালসিয়াম উৎপাদনে সহায়তা করে। যা শিশুর হাড়কে ও মজবুত করে। ঘিতে অ্যান্টি-মাইক্রোব্রিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে যা ঠান্ডা, কাশি ও সংক্রমণ প্রতিরোধ এর ক্ষেত্রে সহায়তা করে।
বাচ্চাদের ঘি খাওয়ানোর উপকারিতা অনেক। ঘি প্রদাহ কমাতে ও পাচনতন্ত্র উন্নত করতে সহায়তা করে। ঘিতে ভিটামিন এ, ডি, ই ওকে রয়েছে যার চোখ, ত্বক এবং উন্নত অনাক্রমতার জন্য ভালো। গবেষণায় দেখা গেছে, মাঝারি পরিমাণ ঘি খেলে শরীর থেকে কারিসিনোজেন নির্মূল হয় ফলে ক্যান্সার প্রতিরোধ হয়।
অল্প পরিমাণ ঘি খেলে শরীরে এলডিএল কোলেস্টেরল এর মাত্রা কমে যায়। এলডিএল কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে ধমনী ব্লক হয় এবং হৃদরোগেরঝুঁকি বেড়ে যায়। শিশুদের শুকনো কাশি হলে ঘি ও গোলমরিচের নির্যাস খাওয়ালে শিশুদের শুকনো কাশি ভালো হয়ে যায়। শিশুদের একজিমা এবং চুলকানি যুক্ত ত্বকের জন্য খুবই উপকারী।
ঘি জীবাণু হ্রাস করে এবং এন্টি-মাইক্রোবিয়াল এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। ঘি সংক্রমণ প্রতিরোধ করে এবং একজিমা ছড়িয়ে পড়া প্রতিরোধ করে। ঘি তে আয়োডিন থাকে যা থাইরয়েড গ্রন্থির সঠিক কার্যকারিতার জন্য অপরিহার্য। অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না তাই প্রতিদিন পরিমাণ মতো শিশুদের ঘি খাওয়াতে হবে।
প্রতিদিন পরিমাণ মতো শিশুদের ১-১,৫ চামচের বেশি ঘি খাওয়ালে তা শিশুর জন্য ক্ষতিকর। তাই পরিমাণ মতো প্রতিদিন শিশুদের ঘি খাওয়াতে হবে।
খাঁটি ঘি চেনার উপায়
যেকোনো দুগ্ধজাত খাবারই আমাদের শরীরের জন্য উপকারী তবে সে খাবার কে হতে হবে শুদ্ধ। ভেজালযুক্ত খাবার আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর। আজকাল বাজার থেকে কেনা প্রায় সকল পণ্যেই ভেজাল মিশ্রিত থাকে। বাজার থেকে যখন আমরা ঘি কিনি তখন আমাদের মনে শঙ্কা জাগে সেটি আসল নাকি তাতে ভেজাল মিশ্রিত আছে। ভেজাল ঘি কিনলে টাকা নষ্টের পাশাপাশি নষ্ট হয় আমাদের স্বাস্থ্য। খাঁটি ঘি দুই ভাবে চেনা যায় একটি হচ্ছে ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করে এবং অপরটি ল্যাবরেটরি পরীক্ষার মাধ্যমে। খাঁটি ঘি চেনার উপায় নিম্নরূপ:
ঘরোয়া পদ্ধতি:
- হাতে কিছু ঘি নিয়ে রগরান। তারপর শুকে দেখতে হবে যদি কিছুক্ষণ পর এদের গন্ধ না আসে তাহলে বুঝতে হবে এতে ভেজাল মিশ্রিত আছে।
- হাতের তালুতে এক চামচ ঘি নিলে তা যদি নিজে থেকে গলে যায় তবে তা খাটি ঘি। খাঁটি ঘি শরীরের তাপমাত্রা গলতে থাকে।
- এক চামচ ঘি নিয়ে গরম করলে যদি দ্রুত গলে যায় এবং বাদামি বর্ণ ধারণ করে তাহলে সেটি খাঁটি ঘি।
ল্যাবরেটরীতে পরীক্ষা
- এক চামচ ঘি তে ৫ মিলি হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড যোগ করুন যদি ঘি লাল বর্ণ ধারণ করে তাহলে বুঝতে হবে এতে পোল্টার-ডাই মেশানো হয়েছে।
- এক চামচ ঘিতে ৪-৫ ড্রপ আয়োডিন যোগ করুন যদি ঘি নিলবর্ণ ধারণ করে তাহলে বুঝতে হবে ঘিতে সিদ্ধ আলু মেশানো হয়েছে।
- একটি বাটিতে ঘি নিয়ে তাতে হাইড্রোক্লোরিক এসিড যোগ করুন যদি ঘি হালকা লাল বা লালচে বাদামী বর্ণ ধারণ করে তাহলে ঘি তে ডালডা মেশানো হয়েছে।
- ১০০ মিলি ঘি নিয়ে তাতে ফরমিউরাল এবং হাইড্রোক্লোরিক এসিড মিশাতে হবে। এরপর অ্যালকোহল যোগ করতে হবে। ১০ মিনিট অপেক্ষা করার পর যদি লাল রং আসে তাহলে ঘিতে তিলের তেল মেশানো হয়েছে।
আয়ুর্বেদিক শাস্ত্রে ঘি এর অনেক উপকারিতা কথা বলা হয় তবে তা অবশ্যই খাঁটি ঘি হতে হবে। আশা করি এখন থেকে আর ঘি কিনে প্রতারিত হবেন না।
কোন কোম্পানির ঘি ভালো
ঘি আমাদের শারীরিক গঠনের জন্য খুবই একটি উপকারী উপাদান। ঘি তে ভিটামিন ডি থাকে। ক্যালসিয়াম আমাদের দেহের হাড়কে শক্ত ও মজবুত করে। নিয়মিত পরিমাণ মাফিক ঘি খেলে তা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো। সবাই বাসায় ঘি তৈরি করতে পারে না তাই তারা বাইরে থেকে ঘি কিনে খায়।
অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে কোন কোম্পানি ঘি ভালো। প্রায় সবারই ঘি ভালো তবে আমার পরামর্শ থাকবে ঘি কেনার সময় কোন নামিদামি ব্র্যান্ডকে প্রাধান্য না দিয়ে ছোট ছোট উদ্যোক্তাদের কাছ থেকে যদি ঘি কিনেন তাহলে খাঁটি ঘি পাবেন। কারণ তারা নিজেরা বাসায় ঘি তৈরি করে যার ফলে বিশুদ্ধ খাটি ঘি পাবেন। তবে আপনাদের সুবিধার জন্য কয়েকটি ঘি কোম্পানির নাম ও দাম উল্লেখ করা হলো:
আড়ং ডেইরি
100 gm - 190 taka
200 gm - 350 taka
400 gm - 670 taka
900 gm - 1450 taka
মিল্ক ভিটা
200 gm - 300 taka
400 gm - 550 taka
900 gm - 1180 taka
5 kg - 6000 taka
মি. ঘি
100 gm - 115 taka
250 gm - 299 taka
500 gm - 599 taka
1 kg - 1149 taka
প্রাণ
100 gm - 170 taka
200 gm - 310 taka
400 gm - 600 taka
ফার্ম ফ্রেশ
100 gm - 165 taka
200 gm - 330 taka
400 gm - 550 taka
900 gm - 1350 taka
খাস ফুড
175 gm - 310 taka
300 gm - 515 taka
এই ঘি এর দাম বর্তমানে কম বেশি হতে পারে
সকালে ঘি খাওয়ার উপকারিতা
সকালে খালি পেটে ঘি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। সকালে খালি পেটে এক চামচ ঘি ও গরম পানি খেলে এটি চুল পড়া ও আথ্রাইটিস প্রতিরোধে সহায়তা করে। তবে এটি খাওয়ার আধা ঘন্টার মধ্যে অন্য কিছু খাওয়া যাবে না। সকালে খালি পেটে ঘি খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। সকালে খালি পেটে ঘি খেলে তা কোষের কার্যক্রমকে উদ্দিপ্ত করতে সহায়তা করে।
আরও পড়ুন: মেয়েদের মধু খাওয়ার উপকারিতা
ঘি কোষকে নবজীবন দান করে ফলে কোষ ভালোভাবে কাজ করে। ঘি এর মধ্যে কোষকে পুনর্গঠন করার ক্ষমতা রয়েছে। এটি ত্বকের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বক ভালো রাখতে সহায়তা করে। ঘি এর মধ্যে প্রাকৃতিক লুব্রিকেন্ট রয়েছে যা গেটেব্যথা ও আথ্রাইটিস এর সমস্যা প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।
এছাড়াও ঘিতে রয়েছে ওমেগা 3, ফ্যাটি এসিড যা অস্ট্রিওপোরেসিস প্রতিরোধে কাজ করে এবং হাড় ভালো রাখে। মস্তিষ্কের কোষকে সক্রিয় রাখে। সকালে খালি পেটে ঘি খেলে চুল পড়া রোধ হয়। চুল নরম, কোমল ও মসৃণ হয়।
ঘি খেলে কি মোটা হয়
অধিকাংশ মানুষ বিশ্বাস করে ঘি খেলে মানুষ মোটা হয়ে যায়। তাই কেউ যখন ডায়েট শুরু করে তখন সে প্রথমেই তার খাদ্য তালিকা থেকে ঘি বাদ দিয়ে দেয়। কিন্তু আসলেই মানুষ ঘি খেলে কি মোটা হয়? যাদের ধারণা ঘি খেলে মানুষ মোটা হয় তাদের ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল। ঘিতে উচ্চমাত্রার ক্যালোরি ও স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে কিন্তু তারপরও কি আমাদের ওজন বৃদ্ধির জন্য ঘি দায়ী নয়।
ঘি অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়ার জন্য খুব উপকারী। ঘি আমাদের দেহের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এবং ওজন কমাতে সহায়তা করে। ঘাস খাওয়া গরু থেকে তৈরি ঘি এ কঞ্জগেটেড লিনোলেনিক অ্যাসিড থাকে যা আমাদের দেহের ওজন কমাতে সহায়তা করে। তবে পরিমাণ মতো ঘি খেতে হবে। অতিরিক্ত ঘি খাওয়ার কারণে শরীরের ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে।
প্রতিদিন দুই থেকে তিন চামচের বেশি ঘি খাওয়া ঠিক নয়। ঘি খাবার অনেক উপকারিতা সত্ত্বেও যাদের ডায়াবেটিস এবং উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল এর সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য ঘি না খাওয়াই ভালো।
রূপচর্চায় ঘি এর ব্যবহার
রূপচর্চায় ঘি এর নানাবিধ ব্যবহার রয়েছে। বিশেষ করে ডার্ক সার্কেল এবং কালো ছোপ ছোপ দাগ তুলতে খুব ভালো কাজ করে। ঘি এর মধ্যে থাকে এন্টি অক্সিডেন্ট এছাড়া ঘি ত্বক ময়শ্চরাইজ করতে সহায়তা করে। দেশি ঘি ব্যবহার করলে ত্বক রুক্ষ-শুষ্ক হয় না। ঘি লাগালে মুখের দাগ মিটে যায় তবে পুরোপুরি এইসব দাগ যায় না তবে বেশ কিছুদিন ব্যবহার করলে এইসব দাগ অনেকটা হালকা হয়ে যায়।
ঘি এর সঙ্গে বেসন মিশিয়ে স্ক্রাব হিসেবে গোসলের আগে ব্যবহার করতে হবে। মুখে লাগিয়ে 15 মিনিট অপেক্ষা করে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। ত্বক অনেক উজ্জ্বল ও পরিষ্কার দেখাবে। ঘি মাখলে ত্বক মোলায়েম থাকে। সামান্য হলুদ গুঁড়ো, অলিভ অয়েল ও অল্প ঘি মিশিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করতে পারেন। দুধ, মসুর ডাল বাটা ও সামান্য ঘি দিয়ে একটি ফেসপ্যাক তৈরি করে নিতে পারেন।এটি ব্যবহার করলে ত্বকের মরা কোষ দূর হবে ও ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে।
লেখক এর মন্তব্য
এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থেকে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আশা করি বাচ্চাদের জন্য ঘি হওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়েছেন। আরো তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন। আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই অন্যদের সাথে শেয়ার করুন। এরকম পোস্ট পেতে অবশ্যই আপনার মতামত কমেন্ট বক্সে জানাবেন।
অভ্রটেকের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url